নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা: নিম পাতার উপকারিতা | নিম পাতার উপকার: নিম একটি ঔষধী গাছ। এই নিম পাতার উপকারিতা অপরিসীম। নিমগাছের শুধু যে পাতাই উপকার আছে এমনটা নয় নিম গাছের পাতা ছাড়ার এর ঢালও অনেক উপকারী। নিম পাতা সেবনের মাধ্যমে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এছাড়াও নিম ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস নাশক এ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। আমরা নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানবো তার আগে আপনাদের জানা প্রয়োজন নিমের পাতা কি? নিচে নিম পাতা কি এই সম্পর্কে আপনাদের আরও তথ্য জানাবো।
নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
নিমের পাতা কি?
নিমপাতা প্রাচীন কাল থেকে বর্তমান কালেও মহাঔষদ হিসাবে কাজ করে আসসে। নিমের পাতা ঔষদগুন সম্পুন বলে এই নিমপাতা কেউ চিবিয়ে খায় আবার কেউবা রস করে খায় এবং নিমপাতা রোদে শুকিয়ে গুড়া করে বড়ি বানিয়ে খায়। নিমের ডাল দিয়ে দাঁত মাঝলে দাঁত ভালো।
থাকে এবং দাঁতের মারি ভালো থাকে। নিম পাতার উপকারিতা রোগ এবং বিভিন্ন সমস্যা থেকে নিরাময় করে। নিম পাতা দিয়ে চা বানিয়ে খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। নিম গাছের পাতা, ডাল, ছাল, রস, কাঠ এক কথায় নিম গাছের সব কিছু মানুষের বিভিন্ন কাজে লাগে ও অনেক উপকার করে।
২২টি রোগ নিরাময় করে শুধু নিম পাতা। আমাদের দেশে নিম পাতা দিয়ে শুধু ঔষদ তৈরি হয় তা নয়। বিদেশেও নিমপাতা দিয়ে নানা রখমের ঔষদ তৈরি করে। নিমপাতা যে শুধু মানুষের রোগ নিরাময় করে তা কিন্তু নয় ফসলের রোগ নিরাময়ে নিম পাতার উপকারিতা অপরিসীম। কৃমিনাশক হিসেবে নিমপাতার রস খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
নিম পাতার উপকারিতা
নিম একটি চিরহরিত ঔষদগুন সম্পুন বৃক্ষ। নিমের পাতা,ছাল,বাকল,কাঠ ইত্যাদি আমাদের অনেক উপকার করে।
মানুষের রক্তের সুগার লেভেল কমাতে:
নিম পাতা মানুষের রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। রক্ত নালীকে প্রসারিত করে। প্রতিদিন সকালে কচি নিম পাতার রস খালি পেটে পান করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। ১০ টি নিম পাতা ও ৫ টি গোলমরিচ প্রতিদিন সকালে বেটে খালি পেটে খেলে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে তা সাহায্য করে। এবং রক্তের সুগার লেভেল কমায়।
চুলের সুন্দয্যে নিম পাতার রসের গুগাগুণ:
নিম পাতা রস নিয়মিত ব্যাবহার করলে বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি মিলে। এবার আসুন যেনে নেয় নিম পাতার রসের উপকারিতা। খুসকি দূর করা, চুল পরা কমাতে,চুলের গোড়া শক্ত করা ইত্যাদি নিমের রস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও চুলের শুষ্কতা বা রুক্ষ তা ভাব দূর করে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। আর চুলকে করে সুন্দর ও ঝলমলে।
নিম পাতা দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়:
প্রাচীন কাল থেকে মানুষ রূপচর্চায় নিমপাতা ব্যবহার করে আসতো।এবং কি বর্তমান সময়েও তার একটুও পরির্বতন হয় নি। এখন তা ব্যবহার করে। ব্রণের সমস্যা অনেক বড় একটা সমস্যা এটি প্রাকৃতিক নিয়মে দূর করতে নিম পাতা গুরুর্ত অপরিহার্য। এবার জানা যাক ব্রণের সমস্যা দূর করার উপায়।
এক চা চামচ টক দই, বেসন এক চামচ এবং নিমপাতার পাউডার এক চা চামচ ভালোভাবে এক সাথে মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। মুখ ভালোভাবে পরিস্কার করে ভালো করে লাগিয়ে নিতে হবে।
১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালো করে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। এই প্যাকটি যাদের ত্বক শুষ্ক তাদের জন্য উপকারী খুব। নিম পাতার এই প্যাকটি নিয়মিত ব্যাবহারে ফলে অবিশ্বাস্য ভাবে ব্রণের সমস্যা হবে দূর।
এলার্জি নিরাময়ে নিমপাতার উপকারিতা
এলার্জির সমস্যা নেই এমন মানুষ খুব কমই আছে। এলার্জির করনে মানুষ অনেক কিছু খাওয়া থেকে দূরে থাকে। এই এলার্জি নিরাময়ে নিমপাতার তুলনা নেই। এলার্জি নিরাময়ে নিমপাতা রোদে ভালো করে শুকিয়ে গুড়া করে নিতে হবে। প্রতিদিন নিম পাতার গুড়া এক চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ এবং ইউসুফগুলের ভুষি এক চা চামচ ও এক গ্লাস পানি নিয়ে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে রাখতে হবে।
এই আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখার পর তা চা চামচ দিয়ে ভালো করে নেড়ে নিতে হবে। প্রতিদিন খালি পেটে সকালে,ভরা পেটে দুপুরে এবং শোয়ার আগে রাতে খেতে হবে। এক মাস একনাগারে এই মিশ্রণটি খেলে অনেকটা কমে যাবে এলার্জির সমস্যা। এই কারণে এলার্জি নিরাময়ে নিমপাতাকে বলা হয় মহাঔষদ। আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে রাখুন।
এছাড়াও নিম পাতা আরও উপকার করে বুকে অনেক দিনের জমে থাকা কফ এর কারনে অনেক সময় বুকে ব্যাথা করে। এই ব্যাথা দূর করতে নিমপাতা কাজ করে। নিমপাতা রস করে ৩০ ফোটা রস সামান্য গরম পানিতে ভালো করে মিচিয়ে ৩ থেকে ৪ বার খেলে বুকের ব্যথা অনেকটা কমে যাবে। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে এটা কি সবাই খেতে পারবে? না। সবাই খেতে পারবে না। যারা গর্ভবতী তাদের জন্য এটি খাওয়া যাবে না।
এখন অনেকের মুখে শুনা যায় যে ডায়াবেটিস হয়েছে। এই ডায়াবেটিসে সমস্যা কমতে নিমপাতা কাজ করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১০ টি নিম পাতা ও ৫ টি গোলমরিচ এক সাথে ভালো করে বেটে খেলে তা ডায়াবেটিস কমান।
নিম পাতা মুখে দিলে নানা রখমে উপকার হয়:
নিম পাতা মুখের জন্য খুবই উপকারী। মুখের বিভিন্ন সমস্যা হয়ে থাকে। তা কমাতে নিম পাতার বিকল্প নেই। নিমপাতায় রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান। যা মুখকে করে সুন্দর ও চমৎকার। নিম পাতা মুখের রোদে পোড়া দাগ দূর করে। এছাড়া ও ব্রণের সমস্যা এবং মুখের চুলকানি দূর করতে নিম পাতা অতুলনীয় ভূমিকা রাখে। আমরা মুখের সমস্যা দূর করতে হরেক রখমের পণ্য ব্যবহার করি।
এতে করে মুখের সমস্যা দূর হওয়ার পরিবর্তে মুখে আরও নতুন নতুন সমস্যা দেখা দেয়। প্রাকৃতিক নিয়মে মুখকে সুন্দর ও উজ্জ্বল করতে নিম পাতা ব্যবহার করতে হবে। নিম পাতা মুখের দাগ ও মুখের বলুরেখা দূর করতে কাজ করে।
নিম গাছের উপকারিতা:
- মৌখিক স্বাস্থ্য: নিমের নির্যাসে অত্যন্ত শক্তিশালী বীজবারক যৌগিক থাকে যা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে কার্যকর এবং মুখের গহ্বরের রোগ, মুখের দুর্গন্ধ এবং মাড়ির রোগকরতে পারে। নিমের শক্তিশালী অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল নির্যাস টুথপেস্ট, মাউথওয়াশ এবং মৌখিক স্বাস্থ্যের টনিকের তৈয়ারিতে একটি জরুরি উপকরণ হিসেবে পরিচিত।
- ত্বকের জন্য: নিমের তেল শুষ্ক ত্বকের থেকে পরিত্রাণ পেতে অত্যন্ত সাহায্য করে এবং ত্বকের চুলকানি, লাল হয়ে যাওয়া, গরম ত্বককে ঠান্ডা হতে সাহায্য করে। আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ক্ষেত্রে, নিম তেল সাধারণত সোরিয়াসিস এবং একজিমার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। নিম তেলের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উচ্চ মাত্রায় থাকায় এটি সূর্যের অতিরিক্ত তাপ, পরিবেশগত বিষাক্ত পদার্থ এবং অন্যান্য ক্ষতিকারক পদার্থের হাত থেকে অতি সহজেই মুক্তি পেতে সাহায্য করে এবং এটি ত্বকের সুরক্ষা করতে অতীব কার্যকর।
- ফোলা ভাব কমানোর ক্ষেত্রে: ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় আয়ুর্বেদীয় চিকিৎসামতে, নিমপাতা, নিমের বীজ, নিম গাছের ছাল বিভিন্ন বাতের ব্যথা এবং ফোলাভাব কমায় এবং রোগের অগ্রগতি রোধে সাহায্য করে।
- অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল : নিমের বীজ এবং পাতার মধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়ানাশক এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য। নিম, গ্রাম-ইতিবাচক এবং গ্রাম-নেতিবাচক প্রাণীর এবং অন্যান্য ব্যাকটেরিয়াগুলির উপর কার্যকর, যা ই-কোলাই, স্ট্রেপ্টোকোকাস এবং সালমোনেল্লা সহ বিবিধ মানুষের এবং পশুর রোগের বিনাশে কার্যকর। প্রাথমিক ভারতীয় অভ্যাসে, ত্বকের স্বাস্থ্য ও ত্বক পরিষ্কার করার জন্য নিমপাতাগুলিকে গরম জলে দিয়ে স্নান করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হতো।
- প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য: অনেক গবেষণায় দেখানো হয়েছে যে নিম তেল সহবাসের আগে এবং সহবাসের পরে, দুটি পরিস্থিতিতেই একটি বিশেষ কার্যকর গর্ভনিরোধক। এটি যৌন কর্মক্ষমতা বা লিবিডো ক্ষমতা কে প্রভাবিত না করে পুরুষ এবং মহিলাদের উভয়েরই প্রজনন ক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণ করে। নিমও একটি শুক্রাণু হিসাবে কাজ করে এবং এটি যোনির সহায়ক হিসাবে ব্যবহৃত হয় যা যৌন সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে।
- উকুনের সমস্যায় সমাধান হিসেবে: নিম কার্যকরভাবে চুলের উকুনের নিরাময় করতে পারে এবং চুলের স্বাস্থ্য ভালো করতেও খুবই উপযোগী।
- আলসারের জন্য: নিমে শক্তিশালী গ্যাস্ট্রোপ্রোটেক্টিভ এবং এন্টিইউলেটর বৈশিষ্ট্য আছে যা আলসার প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
- ক্যানসার বা কর্কট রোগের জন্য: নিমপাতাগুলিতে পাওয়া যায় এমন অনেক উপাদান ক্যানসারের চিকিৎসায় সহায়ক হতে পারে যেমন ভিটামিন সি, বিটা-ক্যারোটিন, কোরিসেটিন, আজাডিরাটিন, আজাডিরন, ডক্সনবিম্বাইড, কাইমাফেরল, ইত্যাদি।
নিমের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:
সম্ভাব্য উপকারী ব্যবহারের এই বিশাল পরিসর সত্ত্বেও, নিমের সাথে যুক্ত কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে।
- গর্ভাবস্থায় জটিলতা: আপনি যদি গর্ভবতী হন বা গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তবে আপনি যে কোনো রকমের নিম গাছের পরিপূরকগুলি খেতে পারবেন না।রোগপ্রতিরোধক তন্ত্রে নিমের সঙ্গে যোগাযোগ অত্যন্ত সক্রিয়। এটি শরীরে শুক্রাণু কোষ প্রত্যাখ্যান করে বা গর্ভবতী ভ্রূণকে নষ্ট করে দিতে পারে।
- শিশুদের জন্য উপযুক্ত নয়: নিমের কিছু পদার্থ শিশুদের মধ্যে রে-সিন্ড্রোমের উপসর্গের কারণ হিসেবে পরিচিত হয়ে থাকে।
- অহেতুক ক্লান্তির কারণ: আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, যাদের অল্পতেই ক্লান্তি বা দুর্বলতার শিকার হওয়ার অভ্যেস আছে, তাদের জন্য নিম বা নিমের তৈরী কোনো উপকরণ সেবন করা উচিত না কারণ নিমে এই ধরণের অসুস্থতা বাড়িয়ে দেওয়ার শঙ্কা থাকে।
নিম পাতার উপকারিতা :
১। নিম অ্যান্টি এজিং বৈশিষ্ট্যের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত । এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যের কারণে নিম ক্ষতিকারক UV রশ্মি , দূষণ ও অন্যান্য পরিবেশগত কারণ থেকে ত্বককে রক্ষা করে । নিমের ভিটামিন ও ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা উন্নত করে এবং বজায় রাখে , বলি রেখাও কমায় ত্বকের । এটি আপনাকে ও আপনার ত্বককে পুনরুজ্জীবিত ও তরুণ দেখাবে ।
২। ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের চিকিৎসায় নিম পাতা ব্যবহার করা হয় । এগুলো চিকেন পক্সের পাশাপাশি আঁচিলের চিকিৎসার জন্য ও ব্যবহার করা হয় । নিম পাতার পেস্ট তৈরি করে আক্রান্ত স্থানে লাগালে বা নিম সিদ্ধ করা পানি দিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তিকে গোসল করালে আক্রান্ত ব্যক্তি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যায় ।
৩। নিমের পাতা আমাদের শরীরের হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে । নিম পাতায় শক্তিশালী ক্যালসিয়াম ও খনিজ উপাদান আছে যা আমাদের শরীরের প্রতিটি হাড় মজবুত করতে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে ।
নিম পাতার অপকারিতা:
১। কিডনির ক্ষতি : ভেষজ ওষুধের ক্ষেত্রে বিষাক্ত রেনাল ইনজুরির প্রবণতা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই সতর্কতা অবলম্বন করা দরকারি।
২। লিভারের সমস্যা: কারও যদি লিভারে সমস্যা থাকে, অনুগ্রহ করে নিম খাওয়ার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিবে
৩। গর্ভপাত : প্রাণী গবেষণায় নিমের নির্যাস গর্ভাবস্থায় প্রচরিত করতে পাওয়া গেছে। ইঁদুর ও বানর উভয়ের ক্ষেত্রেই কোন দৃশ্যমান পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই গর্ভাবস্থায় অবসান ঘটাতে পারে। যারা গর্ভধারণের আশা করছেন তাদের জন্য নিম খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা নেই। এই ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করবেন।
৪। অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া : যদিও নিম অ্যালার্জি ও ফুস্কুড়ি নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে এর অত্যধিক ব্যাবহার অ্যালার্জির কারণ হতে পারে।
আজকে আমরা জানলাম নিমের উপকারিতা ও অপকারীতে সম্পর্কে। কোন জিনিসের যেমন উপকারিতা আছে ঠিক তেমনি অপকারিতাও আছে।
তাই আমাদের সবার এটা খেয়াল রাখা উচিত যে, প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোন কিছু ব্যবহার করা ঠিক না।
এতক্ষণ আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করলাম নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। আলোচিত বিষয় গুলোই হলো উল্লেখযোগ্য নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা। এছাড়াও নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা বলে শেষ করা যাবেনা। ভবিষ্যতে আমরা নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য যোগ করবো।
অবশ্যই নিম পাতা ব্যাবহারের আগে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো মাথায় রাখবেন। এছাড়াও নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে কোন মতামত থাকলে আমাদেরকে জানাতে পারেন।