BCS Preparation

অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে বার বার আসা প্রশ্ন উত্তর

ADX Ads

Table of Contents

ADX ads 2

অসমাপ্ত আত্মজীবনী গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর

অসমাপ্ত আত্মজীবনী গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর
অসমাপ্ত আত্মজীবনী প্রশ্ন উত্তর

প্রকাশ ও অন্যান্য: অসমাপ্ত আত্মজীবনী
লেখকের নাম : শেখ মুজিবুর রহমান
রচনাকাল : ১৯৬৬-১৯৬৯
প্রথম প্রকাশ : জুন, ২০১২
প্রকাশক : ইউপিএল

অসমাপ্ত আত্মজীবনী : জাতির পিতাকে জানতে, বুঝতে ও হৃদয়ঙ্গম করতে হলে তার রচনাবলির পাঠ হওয়া উচিত প্রথম পদক্ষেপ। এ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মূল্যবান তিনটি লেখা গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছে। এগুলাে হলাে- ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ (২০১২), ‘কারাগারের রােজনামচা’ (২০১৭) এবং ‘আমার দেখা নয়াচীন’ (২০২০)। আমাদের আজকের লেখায় ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সংক্ষেপে আলােচনা করা হলাে।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবন ‘ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এক অনন্য রচনা। ১৯৬৬-৬৯ সালে কেন্দ্রীয় কারাগারে রাজবন্দি থাকাকালে তিনি এটি রচনা করেন। ২০১২ সালে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর
অসমাপ্ত আত্মজীবনী

অসমাপ্ত আত্মজীবনীর বিষয়বস্তু

গ্রন্থটিতে আত্মজীবনী লেখার প্রেক্ষাপট, বঙ্গবন্ধুর বংশ পরিচয়, জন্ম, শৈশব, স্কুল ও কলেজের শিক্ষাজীবনের পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, দুর্ভিক্ষ, বিহার ও কলকাতার দাঙ্গা, দেশভাগ, কলকাতাকেন্দ্রিক প্রাদেশিক মুসলিম ছাত্রলীগ ও মুসলিম লীগের রাজনীতি, দেশ বিভাগের পরবর্তী সময় থেকে ১৯৫৪ সাল অবধি পূর্ব বাংলার রাজনীতি কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক মুসলিম লীগ সরকারের অপশাসন, ভাষা আন্দোলন, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা, যুক্তফ্রন্ট গঠন ও নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন, আদমজীর দাঙ্গা, পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের বৈষম্যমূলক শাসন ও ষড়যন্ত্রের বিস্তৃত বিবরণ এবং এই সব বিষয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার বর্ণনা রয়েছে।

আছে তার কারাজীবন, পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি ও সর্বোপরি সর্বংসহা সহধর্মিণী বেগম ফজিলাতুন নেছার কথা, যিনি বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনে সহায়ক শক্তি হিসেবে সকল দুঃসময়ে অবিচলভাবে পাশে ছিলেন। একইসঙ্গে বঙ্গবন্ধুর চীন, ভারত ও পশ্চিম পাকিস্তান ভ্রমণের বর্ণনাও বইটিকে বিশেষ মাত্রা দিয়েছে।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর
অসমাপ্ত আত্মজীবনী গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর

গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য

ইংরেজি সংস্করণ : Unfinished Memoirs

প্রচ্ছদ : সমর মজুমদার

প্রথম প্রকাশ: ১৯ জুন ২১২

গ্রন্থের নামকরণ : শেখ রেহানা

ভূমিকা লেখেন : শেখ হাসিনা

বিষয়বস্তুর সময়কাল : জন্মপূর্ব থেকে ১৯৫৫ খ্রি.

বিদেশি ভাষায় অনুবাদ প্রকাশ : ১৩টি।

সর্বশেষ প্রকাশিত অনুবাদ: কোরিয়ান ভাষায় (১ জুলাই ২০২১)।

গ্রন্থ সংক্রান্ত তথ্যাবলি

“মানুষকে ভালোবাসলে মানুষও ভালোবাসে। যদি সামান্য ত্যাগ স্বীকার করেন, তবে জনসাধারণ আপনার জন্য জীবন দিতেও পারে।” – শেখ মুজিবুর রহমান।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের শেষ বাক্য – আমাদের হয়ে গেল।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র প্রথম লাইন-বন্ধুবান্ধবরা বলে জীবনী লেখ।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটির প্রচ্ছদ শিল্পী- সমর মজুমদার।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী প্রথম প্রকাশিত হয় – জুন, ২০১২।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ পাণ্ডুলিপি আকারে পাওয়া যায় – চার খণ্ডে।
অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটি সম্পাদনার কাজ করেন – শামসুজ্জামান খান।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদক–প্রফেসর ফকরুল আলম।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থে পূর্ব বাংলার রাজনীতি চিত্রায়িত হয়েছে – ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত।

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বাড়িটির বর্তমান অবস্থান- সড়ক নম্বর ১১, বাড়ি নম্বর ১০।

৩২ নম্বর সড়কের বাড়িটি শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয় – ১৯৮১ সালের ১২ জুন।
বাংলার বাণী পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন- শেখ ফজলুল হক মণি।

বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী লেখার সময়কাল ছিল–১৯৬৬-৬৯।

বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী গ্রন্থের প্রকাশক – মহিউদ্দিন আহমদ।

বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী গ্রন্থের গ্রন্থস্বত্ব – বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের।

বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী সর্বপ্রথম অনুবাদ করা হয় – ইংরেজিতে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আত্মজীবনী লেখা শুরু করেন- ১৯৬৭ সালে।

প্রকাশ ও অন্যান্য

লেখকের নাম : শেখ মুজিবুর রহমান

রচনাকাল : ১৯৬৬-১৯৬৯

প্রথম প্রকাশ : জুন, ২০১২

প্রকাশক : ইউপিএল

পৃষ্ঠা : ৩২৯

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইটির ভূমিকা লেখেন —শেখ হাসিনা।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে উল্লিখিত আন্দামান হলাে — ইংরেজ আমলের জেলখানা।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে উল্লেখ আছে দেশভাগের পর পাকিস্তানের রাজধানী হয় — করাচিতে।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের শেষ বাক্য — আমাদের হয়ে গেল।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র প্রথম লাইন — বন্ধুবান্ধবরা বলে জীবনী লেখ।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থটির প্রচ্ছদ শিল্পী – সমর মজুমদার।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ প্রথম প্রকাশিত হয় — জুন, ২০১২।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ পাণ্ডুলিপি আকারে পাওয়া যায় — চার খণ্ডে।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটি সম্পাদনার কাজ করেন — শামসুজ্জামান খান।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদক —প্রফেসর ফকরুল আলম।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থে পূর্ব বাংলার রাজনীতি চিত্রায়িত হয়েছে — ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত।

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বাড়িটির বর্তমান অবস্থান — সড়ক নম্বর ১১, বাড়ি নম্বর ১০।

৩২ নম্বর সড়কের বাড়িটি শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয় — ১৯৮১ সালের ১২ জুন।

বাংলার বাণী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন — শেখ ফজলুল হক মণি।

বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী লেখার সময়কাল ছিল —১৯৬৬-৬৯।

বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী গ্রন্থের প্রকাশক — মহিউদ্দিন আহমদ।

বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী’ গ্রন্থের গ্রন্থস্বত্ব — বঙ্গবন্ধু মেমােরিয়াল ট্রাস্টের।

বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সর্বপ্রথম অনুবাদ করা হয় — ইংরেজিতে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আত্মজীবনী লেখা শুরু করেন — ১৯৬৭ সালে।

বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তি জীবন সংক্রান্ত তথ্যাবলি

বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে — চারটি দালান ছিল।

শেখ বংশের সাথে — রানী রাসমণির লড়াই হয়েছিল।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের পিতা পেশায় — সেরেস্তাদার ছিলেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিবাহ করেন — ১২-১৩ বছর বয়সে।

বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর ডাক নাম ছিল — রেণু।

২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারের পর সেনাবাহিনী ৩২ নং রােডের বাসায় পুনরায় হানা দেয় —২৬ শে মার্চ রাতে।

বঙ্গবন্ধুর জন্মের সময় বঙ্গবন্ধুর ইউনিয়ন ছিল ফরিদপুর জেলার — সর্ব দক্ষিণের ইউনিয়ন।

শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি গােপালগঞ্জ সদর হতে— চৌদ্দ মাইল দূরে।

বঙ্গবন্ধুর প্রথম কারাবাসের স্থায়িত্ব — সাত দিন।

বঙ্গবন্ধু প্রথম কারাবাস করেন —১৯৩৮ সালে।

বঙ্গবন্ধুর গ্রাম টুঙ্গিপাড়া — বাইগার নদীর তীরে অবস্থিত।

বঙ্গবন্ধুর ইউনিয়নের পাশ দিয়ে — মধুমতি নদী প্রবাহিত হয়েছে।

শেখ বংশের গােড়াপত্তন করেছিলেন — শেখ বােরহানউদ্দিন।

শেখ মুজিবের শিক্ষাজীবন শুরু হয় — এম. ই. স্কুলে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাতার নাম — সায়েরা খাতুন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেরিবেরি রােগে আক্রান্ত হন — ১৯৩৪ সালে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হন — গ্লুকোমা রােগে।

বঙ্গবন্ধু সর্বপ্রথম দেশের বাইরে যান — ১৯৪৩ সালে।

বিবাহের সময় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের বয়স ছিল — ৩ বছর।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম — ১৯২০ সালে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পিতার নাম — শেখ লুৎফর রহমান।

বঙ্গবন্ধু প্রথম বিদেশ ভ্রমণ করেন — রেলে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থে ‘ব্ৰহ্মদেশ’ বলে যে দেশ বুঝিয়েছেন এটির বর্তমান নাম মায়ানমার।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে — আইন বিষয়ে।

পাকিস্তান সৃষ্টির পর হতে ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জেলে যান — ৩ বার।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে উল্লেখ আছে বঙ্গবন্ধু যে ধরনের গান শুনেছিলেন আজমীর শরীফে — কাওয়ালি গান।

বঙ্গবন্ধু আজমীর শরীফ দেখার পর — আগ্রার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেছিলেন।

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইতে বঙ্গবন্ধু বিমানকে — হাওয়াই জাহাজ বলেছেন।

বঙ্গবন্ধু তাজমহল দর্শন করেছিলেন — পূর্ণিমা রাতে।

বঙ্গবন্ধুরা — ৬ ভাইবােন ছিল।

বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে পৌঁছাতে স্টেশন থেকে — মধুমতী নদী পার হতে হয়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কলকাতায় ইসলামিয়া কলেজে পড়ার সময় — বেকার হােস্টেলে থাকতেন।

১৯৫২ সালে অনশনের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তির অর্ডার আসে— রেডিওগ্রামে।

১৯৫২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হংকং সফরকালে এটি — যুক্তরাজ্যের অধীনে ছিল।

বঙ্গবন্ধু প্রথম পাকিস্তানের রাজধানী করাচি সফর করেন — ১৯৫২ সালে।

শেখ মুজিবুর রহমান শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হককে সম্বােধন করতেন — নানা বলে।

যুক্তফ্রন্টের মন্ত্রীসভায় বয়সে সর্বকনিষ্ঠ ছিলেন — শেখ মুজিবুর রহমান।

গােপালগঞ্জ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির দূরত্ব ১৪ মাইল।

বঙ্গবন্ধুর বর্ণনায় তাঁর একমাত্র বাজে খরচ — সিগারেট খাওয়া।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গোপন বিচার করে — মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি — বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

পূর্ব বাংলায় গভর্নর শাসন জারির দিন রেডিও ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ট্যাগ দিয়েছিলেন — দাঙ্গাকারী।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:

বইটির প্রথম অংশেই ভূমিকার লেখনী দেখতে পাবেন যা বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার লেখা। এ কথা মানতেই হয়, বাবা এবং মেয়ের মধ্যে তুমুল সাদৃশ্য রয়েছে। বঙ্গবন্ধু যখন জেলে অবস্থানরত তখনই তিনি তার আত্নজীবনী লিখতে শুরু করেন। শেখ হাসিনাও যখন ভূমিকা লিখেন তখন তিনি কারা বন্দী ছিলেন।

২০০৪ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের লেখা চারটি খাতা আকস্মিকভাবে তাঁর কন্যা শেখ হাসিনার হস্তগত হয়। খাতাগুলি অতি পুরানো, পাতাগুলি জীর্ণপ্রায় এবং লেখা প্রায়শ অস্পষ্ট। মূল্যবান সেই খাতাগুলি পাঠ করে জানা গেল এটি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী, যা তিনি ১৯৬৭ সালের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকা সেন্ট্রাল জেলে অন্তরীণ অবস্থায় লেখা শুরু করেছিলেন, কিন্তু শেষ করতে পারেননি।

জেল-জুলুম, নিগ্রহ-নিপীড়ন যাঁকে সদা তাড়া করে ফিরেছে, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে উৎসর্গীকৃত-প্রাণ, সদাব্যস্ত বঙ্গবন্ধু যে আত্মজীবনী লেখায় হাত দিয়েছিলেন এবং কিছুটা লিখেছেনও, এই বইটি তার সাক্ষর বহন করছে। সবকিছু ছাপিয়ে, বইটি পড়তে গিয়ে আপনার মনে হবে গল্পটা আসলেই অসমাপ্ত। বইটি পড়ুন, আশা করি ভাল লাগবে। আপনাদের পাঠ আনন্দময় হোক।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদের তালিকাঃ

অসমাপ্ত আত্মজীবনী গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর

অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য
• ইংরেজি সংস্করণ : Unfinished Memoirs
• প্রচ্ছদ : সমর মজুমদার
• প্রথম প্রকাশ: ১৯ জুন ২১২
• গ্রন্থের নামকরণ : শেখ রেহানা
• ভূমিকা লেখেন : শেখ হাসিনা
• বিষয়বস্তুর সময়কাল : জন্মপূর্ব থেকে ১৯৫৫ খ্রি.
• বিদেশি ভাষায় অনুবাদ প্রকাশ : ১৩টি।
• সর্বশেষ প্রকাশিত অনুবাদ: কোরিয়ান ভাষায় (১ জুলাই ২০২১)।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর সম্পর্কে ভিডিও ক্লাস দেখে নিতে পারেন-

অসমাপ্ত আত্মজীবনী প্রশ্ন উত্তর

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button